সুন্দরের পূজারী। সুন্দর ফুল হোক বা সুন্দর রূপ, সুন্দরকে পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। একজন সুন্দর মানুষকে পাশে নিয়ে চলতে সবাই পছন্দ করেন। কিন্তু সুন্দরীরা কী পছন্দ করেন?
কেমন হয় তাদের বন্ধুরা?
তারাও শুধু রূপেই মজেন নাকি সৌন্দর্য খোঁজেন বন্ধুর মনে? ‘
পহলে দর্শনধারী, বাদ মে গুণ বিচারি’। এই কথাটাই সুন্দরীরের ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি খাটে। রূপে যিনি পরী, তিনি সাধারণত তাঁর মতো কাউকেই বন্ধু হিসেবে পছন্দ করেন। অক্সফোর্ড ইউনিভারসিটি ও ইউনিভারসিটি অব ওতাগোর এক সার্ভে রিপোর্টে দেখা গেছে সুন্দরীরা বন্ধু খোঁজার ব্যাপারে ‘ফার্স্ট প্রেফারেন্স’ দেন রূপের ওপরই। তাঁরা চান তাঁদের বন্ধুরাও হোক তাঁদের মতো সুন্দরী। কারণ ক্লাব পার্টি থেকে স্কুলের ‘কুল গ্রুপ’, সবজায়গায় সুন্দরীরাই প্রাধান্য পায়। সাধারণ দেখতে মেয়েরা যতই ভাল হোক না কেন, তাদের কেউ গুরুত্ব দেয় না। তবে এর ব্যতিক্রমও আছে। ৫৩ বছরের জুলিয়া স্টেফেনসন ছোটবেলা থেকেই ছিলেন সুন্দরী । যত বয়স বাড়তে থাকে বাড়তে থাকে তাঁর রূপও। ধীরে ধীরে তাঁর বন্ধুর গণ্ডিটাও হতে থাকে ‘গ্ল্যামারাস’। কিন্তু ৫৩ বছর বয়সে এসে আজ যখন কমে গেছে তাঁর রূপের আঁচ, পাশে খুঁজে পান না কোনও বন্ধুকে। অনুভব করেন, সারাজীবনে তিনি অনেক সুন্দরী বন্ধু পেলেও পাননি কোনও প্রকৃত বন্ধু।
সূত্র: কলকাতা